BPH /বাদামী গাছ ফড়িং/ কারেন্ট পােকা | ধানের পোকা ও বালাই

 BPH /বাদামী গাছ ফড়িং/ কারেন্ট পােকা/ধানের পোকা ও বালাই


বাদামী গাছ ফড়িং ( Brown Plant Hopper or BPH ) ধানের একটি মারাত্মক ক্ষতিকর পোকা। যে সমস্ত ধানের জাতে বাদামী গাছফড়িং প্রতিরোধ ক্ষমতা নেই সে সব জাতের ধানে এরা খুব তাড়াতাড়ি বংশ বৃদ্ধি করে। বাদামী গাছ ফড়িং ধান গাছের গোড়ায় বসে রস শুষে খায়। ফলে গাছ পুড়ে যাওয়ার রং ধারণ করে মরে যায়। আক্রান্ত ক্ষেতে বাজ পড়ার মতো হপার বার্ণ – এর সৃষ্টি হয়। তাই তখন একে  হপার বার্ণ বা ফড়িং পোড়া বলে। অধিকাংশ কৃষকের কাছে বাদামী গাছ ফড়িং ‘‘কারেন্ট পোকা’’ বা ‘‘গুণগুণী’’ পোকা নামে পরিচিত।


বাদামী গাছফড়িং

বাদামী গাছ ফড়িং আকারে খুব ছােট,পেট মােটা এবং প্রায় ৪ মিঃ মিঃ লম্বা ও বাদামী রঙের হয়।পূর্ণ বয়স্ক স্ত্রী পোকাগুলো সাধারণত: গাছের গোড়ার দিকে বেশি থাকে।এবং পাতার খোল,পাতা ও পাতার মধ্য শিরার ভিতরে গাদা আকারে ডিম পাড়ে, প্রতিটি গাদায় ৪০০-৬০০টি ডিম থাকে।ডিমগুলাের উপর পাতলা চওড়া একটা আবরণ থাকে।এদের বংশবিস্তার তিনটি পর্যায়ে সংগঠিত হয়। যেমনঃ-ডিম ৪-৯ দিন, নিম্ফ ১৪-১৬ দিন, পূর্ণাঙ্গ পােকা ১৮-২১দিন।


ডিম

১) ডিম পাড়ার ৭-৯ দিনের মধ্যে ডিম ফুটে সাদা রঙের অতিক্ষুদ্র বাচ্চা (নিম্ফ) বের হয় ও পরে বাদামী রং ধারণ করে।এবং বাচ্চাগুলো ৫ বার খোলস বদলায়।


নিম্ফ বা বাচ্চা 

২) নিম্ফ বা বাচ্চা থেকে পূর্ণ বয়স্ক ফড়িং এ পরিণত হতে আবহাওয়া ভেদে ১৪-১৬ দিন সময় লাগে।


পূর্ণাঙ্গ পােকা

৩) পূর্ণাঙ্গ পােকা হতে ১৮-২১দিন সময় লাগে। এই পোকা পুর্ণ বয়স্ক অবস্থায় লম্বা পাখা ও ছোট পাখা বিশিষ্ট হয়ে থাকে। 


ধানে শীষ আসার সময় ছোট পাখা বিশিষ্ট ফড়িং এর সংখ্যাই বেশী থাকে এবং গাছের বয়স বাড়ার সাথে সাথে লম্বা পাখা বিশিষ্ট ফড়িং এর সংখ্যাও বাড়তে থাকে, যারা এক জায়গা থেকে আর এক জায়গায় উড়ে যেতে পারে।


বছরে এ পােকার ১০-১১ টি প্রজন্ম দেখা যায়।এক জোড়া পোকা ৩-৪ প্রজন্মে প্রায় ৩৫ লক্ষ পোকার জন্ম দেয় এবং ৫০ মাইল পথ অতিক্রম করতে পারে। এই পোকা শরীরের ওজনের তুলনায় ১০-১২ গুন বেশী খায়। বীজ তলা থেকে শুরু করে পরিপক্ক হওয়া পর্যন্ত যে কোন সময় এ পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। তবে কাইচথোর বের হওয়ার শুরু থেকে আক্রমণ বেড়ে যায়।


আক্রমনের সময়:

সব মৌসুমে এই পোকা কম বেশি দেখা যায় তবে রোপা আমন মৌসুমে আক্রমণ বেশি হয়। বোরো ধান ক্ষেতে এপ্রিল-মে এবং আমন ক্ষেতে সেপ্টেম্বর-নভেম্বর মাসের বাদামী গাছ ফড়িং এর আক্রমণ বেশি হয়।



আক্রমণের অনুকুল পরিবেশঃ

➡️এদের বেঁচে থাকা ও বংশ বিস্তারের জন্য আদ্র ও ছায়াযুক্ত স্থান খুবই প্রয়োজন।


➡️যে সমস্ত জমি সব সময় ভিজা থাকে বা কিছু পানি জমে থাকে সে সকল জমিতে এ পোকার আক্রমন বেশি হয়। 


➡️অধিক কুশি উৎপাদনকারী জাতের চাষ।


➡️গরম ও আর্দ্র আবহাওয়া (গুমট অবস্থা)।


➡️ঘন করে চারা রোপন করলে পোকার আক্রমন হয়। 


➡️প্রয়োজনের অতিরিক্ত নাইট্রোজেন সার ব্যবহার করলে এ পোকার আক্রমন বেশি হতে পারে।


➡️জমি থেকে নিয়মিত আগাছা পরিস্কার না করলে এবং সারি করে চারা রোপন না করলে এ পোকার আক্রমন বেশি হতে পারে।


➡️দিন ও রাতের তাপমাত্রা ১৮-২৫ ডিগ্রী সেঃও আর্দ্রতা ৮০% হলে।


➡️এরা আলোবাতাস পছন্দ করে না।তাই আলো বাতাস চলাচল কম হলে আক্রমন হতে পারে।


 ➡️ভেজা স্যাতস্যাতে জায়গার কাছাকাছি এরা বাস করে। 


➡️এ পোকার বাচ্চা ও পূণবয়স্ক উভয় অবস্থায়ই ধান গাছের গোড়ায় বসে গাছের রস চুষে খায়। এর ফলে নিস্তেজ হয়ে পড়ে। 


আক্রমণের লক্ষণঃ

বাদামী গাছ ফড়িং এর বাচ্চা (নিম্ফ) ও পূর্ণাঙ্গ পোকা উভয়ই  ধান গাছের গোড়ার দিকে দলবদ্ধভাবে অবস্থান করে ও সেখান থেকে অনবরত গাছের রস শুষে খেতে থাকে।এ পোকা ধান গাছের কুশি স্তর হতে পরিপক্ক হওয়া পর্যন্ত আক্রমণ করে। তবে panicle initiation ও milking stage এ বেশী ক্ষতি করে।


এই পোকা গাছের গোড়া থেকে রস শুষে খায় এবং solid feeder tube সৃষ্টি হয়। ফলে গাছ নিস্তেজ হয়ে পড়ে।এর ফলে গাছ প্রথমে হলুদ ও পরে শুকিয়ে মারা যায়, ফলে দুর থেকে পুড়ে যাওয়ার মতো দেখায়। এ ধরণের ক্ষতিকে ‘‘হপার বার্ণ বা বাজপোড়া’’ বলা হয়।এ পোকা দ্রুত বংশ বৃদ্ধি ও ছড়িয়ে পড়ার কারণে মাঠের পর মাঠ ফসলের ২০-১০০% পর্যন্ত ক্ষতি সাধন হয়।



বাদামী গাছ ফড়িং জৈবিক ও যান্ত্রিক পদ্ধতিতে দমন ব্যবস্থাপনাঃ



ভেষজ পদ্ধতিতে দমন (Suppression of herbal methods)

১.কৃষ্ণকচু দ্বারা দমনঃ-

এক কেজি পরিমাণ কান্ড সহ কৃষ্ণকচুর(কালাে কচু) পাতা ৫ লিটার পানিতে ৩০ মিনিট সিদ্ধ করার পর, ঠান্ডা করে ছেঁকে ফসলে স্প্রে করা।


২. মেহগনি বীজ দ্বারা দমনঃ-

এক কেজি পরিমাণ কাঁচা মেহগনির বীজ পিষে, ১০ লিটার পানিতে সিদ্ধ করে এবং ৫০ গ্রাম ডিটারজেন্ট পাউডার সহ মিশিয়ে মিশ্রণটি ছেঁকে ফসলে স্প্রে করা।


৩. চন্দ্রমল্লিকা ফুল দ্বারা দমনঃ-

২৫০ গ্রাম চন্দ্রমল্লিকা ফুল ছােট ছােট টুকরাে করে দুই লিটার পানিতে ১০ থেকে ১৪ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে,কাপড় দিয়ে ছেঁকে সেই পানি আক্রান্ত ফসলে স্প্রে করা।


৪. সাবান পানি ও কেরােসিন দ্বারা দমনঃ-

দুই লিটার পানিতে ২৫০ গ্রাম কাপড় কাচার সাবান টুকরাে করে মিশিয়ে, সাবান গলে না যাওয়া পর্যন্ত সিদ্ধ করে, তাতে ৪ লিটার কেরােসিন মিশিয়ে পাঁচ-ছয় মিনিট পর্যন্ত বেশি করে নাড়াতে হবে। এবার মিশ্রণটিতে ১৫ লিটার পানি মিশিয়ে আক্রান্ত ক্ষেতে স্প্রে করলে এই পােকা দমন করা যায়।



সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা(Integrated pest management)

↪️এলাকার সকল চাষিকে দলবদ্ধভাবে পোকা দমনেরব্যবস্থা গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করতে হবে।


↪️এ কাজে আইপিএম/আইসিএম ক্লাবসহ স্থানীয় প্রতিষ্ঠানসমূহকে সম্পৃক্ত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।


↪️প্রতি ব্লকে দলীয় আলোচনার মাধ্যমে সচেতনা সৃষ্টি এবং বাদামী গাছ ফড়িং দমনের কলাকৌশল কৃষকদের মাঝে প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে।


↪️বীজতলায় এ পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে, সে জন্য নিয়মিত বীজতলা পরিদর্শন, আলোর ফাঁদ পেতে পোকার উপস্থিতি নির্ণয় করতে হবে।


↪️ধান গাছ হাত দিয়ে ভাগ-ভাগ করে ফাঁকা করে আলো বাতাসের ব্যবস্থা করে দেওয়া।


↪️জমির আইল পরিস্কার রাখা, চারা ঘন করে না লাগিয়ে সঠিক দুরত্বে (সারি থেকে সারি ২০-২৫ সেমি ও গুছি থেকে গুছি ১৫-২০ সেমি  ) লাইনে চারা রোপন করতে হবে। ১০লাইন পরপর ১লাইন ফাঁকা রাখতে হবে।


↪️পোকা আক্রান্ত জমির পানি সরিয়ে দিয়ে ৭-৮ দিন জমি শুকনা রাখতে হবে।


↪️শুধুমাত্র ইউরিয়া ব্যবহার না করে সুষম মাত্রায় ইউরিয়া, টিএসপি, এমওপি ব্যবহার করতে হবে। ইউরিয়া কম ব্যবহার করতে হবে (ধাপে ধাপে ব্যবহার করতে হবে); 


↪️নাড়া পুড়ে ফেলা ও আলোক ফাঁদ ব্যবহার করতে হবে। 


↪️স্বল্প জীবনকালীন ফসলের চাষ করতে হবে এবং আক্রান্ত জমিতে ইউরিয়া সার প্রয়োগ আপাতত বন্ধ রাখতে হবে; 


↪️বালাই সহনশীল জাত(ব্রি ধান ২৮, ব্রি ধান ৩১,ব্রি ধান ৩৩,ব্রি ধান ৩৫, বিনা ধান ৭) চাষ করতে হবে।


↪️আক্রান্ত জমিতে ২-৩ হাত দূরে দূরে “বিলিকেটে” সুর্যের আলো ও বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা করতে হবে।


↪️জমিতে হাঁস ও হাঁসের বাচ্চা ছেড়ে পোকা খাওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।


↪️সন্ধ্যাবেলা আক্রান্ত জমি থেকে একটু দূরে আলোর ফাঁদ জ্বালিয়ে পোকা দমনের ব্যবস্থা করতে হবে।


↪️সিনথেটিক পাইরিথ্রোয়েড গােত্রের কীটনাশকসমূহ ধান ফসলে ব্যবহার নিষিদ্ধ,যেমনঃ-সাইপারমেথ্রিন, আলফা সাইপারমেথ্রিন, লেমডা সাইহেলােথ্রিন, ডেলটামেথ্রিন ও ফেনভালারেট।উল্লেখিত কীটনাশকসমূহ ধানগাছে প্রয়ােগ করলে বাদামী



অধিকাংশ কুশিতে ৪টি গর্ভবতী স্ত্রী পোকা এবং৮-১০ টি নিম্ফ পরিলহ্মিত হলে নিম্নে উল্লিখিত যে কোন একটি রাসায়নিক ব্যবস্থায় গাছের গোড়ার দিকে ভালো ভাবে ভিজয়ে অনুমোদিত মাত্রায় স্প্রে করতে হবে।


রাসায়নিক পদ্ধতিতে দমনঃ


বালাইনাশকের নাম গ্রুপের নাম প্রয়ােগ মাত্রা কোম্পানীর নাম
ইফেট ৭৫ এসপি এসিফেট ১০০ গ্রাম/বিঘা ভেগান এগ্রো লিমিটেড
এসাটাফ ৭৫ এসপি এসিফেট ১০০ গ্রাম/বিঘা অটো ক্রপ কেয়ার লিমিটেড
পাইরাজিন ৭০ ডব্লিউ ডি জি পাইমেট্রোজিন (৫০%)+ নাইটেনপাইরাম (২০%) প্রতি ১০ লিটার পানিতে ৫ শতাংশ জমির জন্য ৪ গ্রাম বা একর প্রতি মাত্রা ৮০ গ্রাম। এ সি আই ক্রপ কেয়ার
প্লেনাম ৫০ ডব্লিউজি পাইমেট্রোজিন ৬৬ গ্রাম/বিঘা বা ০.৬ গ্রাম/লিটার পানিতে স্প্রে। সিনজেনটা বাংলাদেশ লিঃ
একতারা ২৫ ডব্লিউজি থিয়ামিথােক্সাম ১০ গ্রাম/বিঘা বা ০.২ গ্রাম / লিটার পানিতে দিয়ে স্প্রে। সিনজেনটা বাংলাদেশ লিঃ
স্পাইক ২৫ ডব্লিউজি থিয়ামিথােক্সাম ৮ গ্রাম/বিঘা বা ০.২ গ্রাম / লিটার পানিতে দিয়ে স্প্রে। মিমপেক্স এগ্রোকেমিক্যালস লিমিটে
হিরাে ২৫ ডব্লিউডিজি থিয়ামিথােক্সাম ১০ গ্রাম/বিঘা বা ০.২ গ্রাম / লিটার পানিতে দিয়ে স্প্রে। ন্যাশনাল এগ্রিকেয়ার ইমপাের্ট এন্ড
মার্বেল এক্সএল ২৫ ডব্লিউজি থিয়ামিথােক্সাম ১০ গ্রাম/বিঘা বা ০.২ গ্রাম / লিটার পানিতে দিয়ে স্প্রে। এথারটন ইমব্রুস কোম্পানী লিমিটে
মেক্সিমা ২৫ ডব্লিউজি থিয়ামিথােক্সাম ১০ গ্রাম/বিঘা বা ০.২ গ্রাম / লিটার পানিতে দিয়ে স্প্রে। সি ট্রেড ফার্টিলাইজার লিমিটেড
ম্যাকতারা ২৫ ডব্লিউজি থিয়ামিথােক্সাম ১০ গ্রাম/বিঘা বা ০.২ গ্রাম / লিটার পানিতে দিয়ে স্প্রে। ম্যাকডােনাল্ড ক্রপ কেয়ার লিমিটেড
আলটিমা প্লাস ৪০ ডব্লিউজি থিয়ামিথােক্সাম (২০%)+এমামেকটিন বেনজোয়েট(১০℅) ১৭ এমএল/বিঘা এশিয়া ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল
মিপসিন ৭৫ ডব্লিউপি আইসােপ্রােকার্ব(এমআইপিসি) ১৭৫ গ্রাম/বিঘা বা ০.২ গ্রাম / লিটার পানিতে দ্বারা স্প্রে। পদ্মা ওয়েল কোম্পানী লিঃ
ওয়াপরােকার্ব ৭৫ ডব্লিউপি আইসােপ্রােকার্ব(এমআইপিসি) ১৭৫ গ্রাম/বিঘা বা ০.২ গ্রাম / লিটার পানিতে দ্বারা স্প্রে। বাংলাদেশ এগ্রিকালচারাল ইন্ড্রাস্ট্রি
সপসিন ৭৫ ডব্লিউপি আইসােপ্রােকার্ব(এমআইপিসি) ১৭৫ গ্রাম/বিঘা বা ০.২ গ্রাম / লিটার পানিতে দ্বারা স্প্রে। বাংলাদেশ এগ্রিকালচারাল ইন্ড্রাস্ট্রি
কনফিডর ৭০ ডব্লিউডিজি ইমিডাক্লোপ্রিড ০.২ গ্রাম/প্রতি লিটার পানি বায়ার ক্রপসায়েন্স লিমিটেড
গেইন ২০ এসএল ইমিডাক্লোপ্রিড ১৭ এমএল/বিঘা বা ০.৫মিলি/ লিটার পানিতে দিয়ে স্প্রে। ম্যাকডােনাল্ড বাংলাদেশ(প্রাঃ)লিঃ
মুক্তি ২০ এসএল ইমিডাক্লোপ্রিড ১৭ এমএল/বিঘা বা ০.৫মিলি/ লিটার পানিতে দিয়ে স্প্রে। ইয়ন এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিঃ
এডমায়ার ২০ এসএল ইমিডাক্লোপ্রিড ১৭ এমএল/বিঘা বা ০.৫মিলি/ লিটার পানিতে দিয়ে স্প্রে। বায়ার ক্রপসায়েন্স লিমিটেড
প্রিমিয়ার ২০ এসএল ইমিডাক্লোপ্রিড ১৭ এমএল/বিঘা বা ০.৫মিলি/ লিটার পানিতে দিয়ে স্প্রে। হেকেম(বাংলাদেশ)লিমিটেড
ইমিটাফ ২০ এসএল ইমিডাক্লোপ্রিড ১৭ এমএল/বিঘা বা ০.৫মিলি/ লিটার পানিতে দিয়ে স্প্রে। অটো ক্রপ কেয়ার লিমিটেড
টিডাে ২০এসএল ইমিডাক্লোপ্রিড ১৭ এমএল/বিঘা বা ০.৫মিলি/ লিটার পানিতে দিয়ে স্প্রে। এসিআই ফর্মুলেশনস লিমিটেড
কনফিডর ৭০ ডব্লিউডিজি ইমিডাক্লোপ্রিড ৫ গ্রাম/বিঘা বা ০.৫মিলি/ লিটার পানিতে দিয়ে স্প্রে। বায়ার ক্রপসায়েন্স লিমিটেড
প্লাটিনাম ২০ এসপি এসিটামিপ্রিড ৭ গ্রাম/বিঘা এসিআই ফর্মুলেশনস লিমিটেড
প্রাইজ ২০ এসপি এসিটামিপ্রিড ৭ গ্রাম/বিঘা ইউনিক্রপ প্রটেকশান লিমিটেড
এওয়ার্ড ৪০ এসসি বুপ্রােফেজিন ৩৪ মিঃলিঃ/বিঘা স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
প্রান্ত ২৫ ডব্লিউপি বুপ্রােফেজিন(৫%)+আইসােপ্রােকার্ব(২০%) ৩০০ গ্রাম/বিঘা রানার এগ্রো প্রােডাক্টস লিমিটেড
রগর ৪০ এল ডাইমেথােয়েট ১৫০ মিঃলিঃ/বিঘা এসিআই ফর্মুলেশনস লিমিটেড
পারফেকথিয়ন ৪০ ইসি ডাইমেথােয়েট ১৫০ মিঃলিঃ/বিঘা বিএএসএফ বাংলাদেশ লিমিটেড
ক্লোরােসিড ক্লোরােপাইরিফস ১৩৩ মিঃলিঃ/বিঘা করবেল ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড
ফরচুনেট ৭৫ এসপি এসিফেট ১০০ গ্রাম/বিঘা স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
মেগাফেট ৭৫ এসপি এসিফেট ১০০ গ্রাম/বিঘা সার্ক বাংলাদেশ
ইফেট ৭৫ এসপি এসিফেট ১০০ গ্রাম/বিঘা ভেগান এগ্রো লিমিটেড
এসাটাফ ৭৫ এসপি এসিফেট ১০০ গ্রাম/বিঘা অটো ক্রপ কেয়ার লিমিটেড
চ্যালেঞ্জার ৭৫ এসপি এসিফেট ১০০ গ্রাম/বিঘা গ্লোবাল এগ্রোভেট লিমিটেড


বাদামী গাছ ফড়িং গাছের গোঁড়ায় থাকে এ জন্য স্প্রে দ্বারা গাছে কীটনাশক ঔষধ ছিটানোর সময় লক্ষ্য রাখতে হবে যেন গাছের গোঁড়া ভালো ভাবে ভিজে।যদি কোন সময় ছিটানো ঔষুধ স্প্রে করার পর বৃষ্টিতে ধুয়ে গেলে এক সপ্তাহ পরে পুনরায় গাছে ঔষধ প্রয়োগ করতে হবে।



যোগাযোগ 

কৃষি বিষয়ক যে কোন সমস্যার সমাধান ও ফসলের রােগবালাই এবং পােকামাকড় দমনে সঠিক পরামর্শ দিতে আপনার পাশে রয়েছে ekrishi24.অথবা নিকটস্থ “কৃষক তথ্য ও পরামর্শ কেন্দ্র (ফিয়াক)” অথবা “উপ সহকারী কৃষি অফিসার” এর সাথে যোগাযোগ করুন।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url